আজ দুপুরে মুখ্যমন্ত্রী হঠাতই স্বাস্থ্য ভবনের সামনে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকদের ধরণা মঞ্চে পৌঁছে যান সেখানে গিয়ে তিনি জানান তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নয়, তাদের দিদি হিসেবে তিনি অনুরোধ করছেন। তাদের আশ্বাস দেন যে সঠিক বিচার হবেই দোষীদের আড়াল করা হবে না পাশাপাশি তিনি এও জানান যে আরজিকর সহ সমস্ত মেডিকেল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতি তিনি ভেঙে দিলেন এবং আন্দোলন নিয়ে চিকিৎসকদের তাদের আবার ভেবে দেখার সিদ্ধান্ত নিতে বলেন। এরপরই তারা নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে আজ সন্ধ্যে কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয় এবং সেখানে গিয়েও প্রথমে লাইভ স্ট্রিমিং পরে ভিডিওগ্রাফি এবং সবশেষে তারা বৈঠকের সিদ্ধান্ত মিনিটসে সই করা সিদ্ধান্ত মেনে নেয় কিন্তু তাদের তরফ থেকে যখনই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় তখন মুখ্য সচিব এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী আন্দোলনরত জুনিয়ার চিকিৎসকদের জানিয়ে দেন আজ আর বৈঠক সম্ভব নয় কারণ অনেক দেরি হয়ে গেছে, প্রায় তিন ঘন্টা অতিক্রান্ত হয়েছে তাই তাদের পক্ষে এই মিটিং আজকে অন্তত আর হচ্ছে না। এরপরেই তারা কার্যত হতাশ হন এবং তাদেরকে জানানো হয় তারা যেন এখান থেকে চলে যান তাদের বাস ডেকে বের করে দেয়া হবে এমনটাই তারা দাবি করেন। ফলে তো নবান্নের পরে আজকেও কালীঘাটের বৈঠক নিজ ফালাই থেকে গেল এখন দেখার তারা পরবর্তীকালে কি সিদ্ধান্ত নেয় বা আন্দোলনের রূপরেখা কোন দিকে যায়।